পাইলস প্রতিরোধী খাবারঃ
১.সবুজ শাকসবজি
২.মৌসুমি ফলমূল
৩.লাল আটার রুটি,
৪.ঢেঁকি ছাটা চাল
৫.সাবু দানা,বার্লি
এর পাশাপাশি প্রতিদিন নিয়ম করে প্রচুর পরিমানে পানি পান করা উচিত। ফলে মল নরম থাকবে এবং পাইলসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যাবে।
কিভাবে আপনার ইনকাম কয়েকগুন বৃদ্ধি করবেন ?
বয়সভেদে খাদ্যে আঁশের চাহিদাঃ
৫-১১ বছর- ২০
গ্রাম
১২-১৬ বছর- ২৫ গ্রাম
১৭
এবং
তদূর্ধ্ব- ৩০ গ্রাম
যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন-
১. ধুমপান,মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন।
২. মাত্রাতিরিক্ত তৈলাক্ত ও মশলাদার জাতীয় খাবার এড়িয়ে
চলুন।
৩. গরুর গোস্ত বা
যে
কোন
রেড
মিট
পরিমিত
পরিমানে গ্রহণ
করুন।
৪. দুগ্ধজাত খাবার পরিমিত
পরিমানে গ্রহন করুন।
৫. মল শক্ত করে
এমন
খাবার
এড়িয়ে চলুন।
৭. বাইরের প্রক্রিয়াজাত
প্রিজারভেটিভ সমৃদ্ধ খাবার
এড়িয়ে চলুন।
৮. ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন।
স্বল্প মাত্রায় গ্রীন
টি
খাওয়া
যেতে
পারে।
পরিশেষে বলা যায়, আমাদের যথোপযুক্ত সচেতনতা, নিয়মতান্তিক জীবনযাপন, উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত পানি পান, শারীরিক পরিশ্রম ইত্যাদি এই সকল বিষয়ের সমন্বয়ের ফলে আমরা খুব সহজেই এই রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
যদি নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের মাধ্যমে শত চেষ্টা করেও আপনার পাইলস সমস্যা স্বাভাবিক করতে না পারেন, তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেসজ সমৃদ্ধ পার্শপ্রতিক্রিয়া মুক্ত কার্যকরী অসাধারণ কিছু ভেসজ সমৃদ্ধ ঔষধ নিয়ে এসেছে স্বনামধণ্য আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠান “আরগন ফার্মাসিউটিক্যলস (আয়ু)”।
৪।
ইরোলিনা (Erolina)- ৩০ ক্যাপ
(দ্রুত কার্যকারিতার জন্য ৫টি ঔষধ একসাথে সেবন করুন)
-বিস্তারিত-
01916945599
বি.দ্র: রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিত সকল প্রকার ঔষধ সেবন/ব্যবহার নিষিদ্ধ।
পোস্ট
ট্যাগ-