জুমার দিনে সূরা কাহাফের ফজিলত কি ?
জুমার দিনের আমলগুলোর মধ্যে অতি ফজিলতপূর্ একটি আমল হচ্ছে সূরা কাহাফ তিলাওয়াত।
নিম্নে জুমার দিনে সূরা কাহাফ তিলাওয়াতের ফজিলত সম্পর্ত কয়েকটি হাদিস বর্না করা হলো -
১। আবু সাইদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি জুমু‘আর দিন সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবে, আল্লাহ তা‘আলা এক জুমু‘আ থেকে পরবর্তী জুমু‘আ পর্যন্ত তার জন্য নূরের আলো দ্বারা আলোকিত করে রাখবেন”। [বাইহাকী, হাদিস: ৬০৬]
২। আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত আছে, যে সূরা কাহফের প্রথম ১০ আয়াত মুখস্ত করে সে দাজ্জালের ফিৎনা হতে নিরাপদ থাকবে। তাঁর থেকে আরেকটি রেওয়ায়েতে শেষ ১০ আয়াতের ব্যাপারে উল্লিখিত ফজিলতের বর্ণনা রয়েছে।
৩। “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমনের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের গোড়ার আয়াতগুলি তিলাওয়াত করে।” [সহীহ মুসলিম]
শেষ কথা -
সুতরাং আমরা পবিত্র জুমার দিনের ফজিলতপূর্ আমলগুলি যথাযথভাবে করার জন্য সচেষ্ট থাকবো। আল্লাহ আমাদের সকলকে উপরোক্ত আমলটি করার তাওফিক দিন, আমীন।
পোস্ট ট্যাগ -
সূরা
কাহাফের প্রথম 10 আয়াত এর ফজিলত, সূরা কাহাফ এর অলৌকিক ঘটনা, সূরা কাহাফ পাঠের
ফজিলত, সূরা কাহাফ পড়ার সঠিক সময়, শুক্রবার সূরা কাহাফ কখন পড়তে হয়, সূরা
কাহাফের ফজিলত হাদিস, সূরা কাহাফের ফজিলত আল কাউসার, সূরা কাহাফ সম্পূর্ণ, জুমার
দিন সূরা কাহাফ পড়ার ফজিলত, সূরা
কাহাফ এর শানে নুযুল, সূরা কাহাফ এর তাফসীর, জুমার দিনের ১১ টি আমল, জুমার দিনের
শ্রেষ্ঠ আমল, জুমার দিনের ১৫ টি আমল, জুমার দিনের আসরের পরের আমল, জুমার দিনের
গুরুত্ব ও ফজিলত, জুমার দিনের বিশেষ 6 টি আমল, জুমার দিনের মেয়েদের আমল, জুমার
দিনের দরুদ শরীফ