শিশুর পেটের কৃমি বের করার ঘরোয়া উপায় - Ak Freelancing Park
Notification texts go here Contact Us Download Now!

শিশুর পেটের কৃমি বের করার ঘরোয়া উপায়

শিশুর পেটের কৃমি, ঘরোয়া উপায় কৃমি দূর, বাচ্চার কৃমির চিকিৎসা, পেঁয়াজে কৃমি দূর, কৃমি মারার ঘরোয়া পদ্ধতি, worm treatment at home for child, শিশু কৃ
AKFP
Please wait 0 seconds...
Scroll Down and click on Go to Link for destination
Congrats! Link is Generated
শিশুর পেটের কৃমি বের করার ঘরোয়া উপায়
শিশুর পেটের কৃমি দূর করার ঘরোয়া উপায়: প্রাকৃতিক সমাধান-
শিশুর পেটের কৃমি একটি সাধারণ সমস্যা, বিশেষ করে ২ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে। এটি মূলত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, অপরিষ্কার খাবার বা খেলনা মুখে দেওয়ার কারণে হয়ে থাকে। কৃমি শিশুর শরীর থেকে পুষ্টি শুষে নেয় এবং তার বৃদ্ধি ও স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে ঘরোয়া কিছু কার্যকর পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবেই কৃমি দূর করা সম্ভব।



কৃমির লক্ষণ
 শিশুর কৃমি হলে নিচের উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে:
১. পেট ব্যথা বা পেটে মোচড়ানো
২. হঠাৎ ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া বা একদম কমে যাওয়া
৩. রাত্রে দাঁত ঘষা
৪. মলত্যাগে সাদা সুতার মতো কৃমি দেখা যাওয়া
৫. চুলকানি, বিশেষ করে পায়ুপথে
৬. ওজন না বাড়া বা কমে যাওয়া
৭. দুর্বলতা, ক্লান্তি

🏡 ঘরোয়া উপায়ে কৃমি দূর করার কার্যকর পদ্ধতি
১. পেঁয়াজের রস: পেঁয়াজে অ্যান্টি-প্যারাসাইট উপাদান রয়েছে যা কৃমি দূর করতে সহায়ক।

ব্যবহারবিধি: ২ চা চামচ পেঁয়াজের রস সকালে খালি পেটে শিশুকে খাওয়ান (২ বছর+ শিশুদের জন্য)। স্বাদ ঠিক করতে সামান্য মধু মেশানো যেতে পারে।

২. কালো জিরা ও মধু: কালো জিরা কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে এবং শিশুর হজম শক্তি বাড়ায়।

ব্যবহারবিধি: ১ চিমটি কালো জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খাওয়ান।

৩. পেঁপে ও মধু: পেঁপেতে থাকা এনজাইম কৃমিকে ধ্বংস করতে সহায়তা করে।

ব্যবহারবিধি: ১ চা চামচ কাঁচা পেঁপের রস + ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়ান খালি পেটে।

৪. নারকেল ও নারকেল তেল: নারকেল কৃমিনাশক উপাদানসমৃদ্ধ এবং এটি হজমশক্তিও উন্নত করে।

ব্যবহারবিধি: ১ চা চামচ কাঁচা নারকেল খাইয়ে ২ ঘণ্টা পর কুসুম গরম পানি ও ১ চা চামচ নারকেল তেল দিন।

৫. লেবুর রস ও নুন: লেবুর অম্লধর্ম কৃমি দূর করতে সাহায্য করে।

ব্যবহারবিধি:
১ চা চামচ লেবুর রসে সামান্য লবণ মিশিয়ে পান করান সকালে খালি পেটে (৩ বছর+ শিশুদের জন্য)।



কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:
১. ঘরোয়া চিকিৎসার আগে শিশুর বয়স অনুযায়ী ডাক্তারি পরামর্শ নিন।
২. ঘরোয়া উপায় প্রয়োগের পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি।
৩. শিশুদের নখ ছোট করে কাটা ও নিয়মিত হাত ধোয়া নিশ্চিত করুন।
৪. শিশুর খেলনা, খাবার ও বিছানার চাদর সবসময় পরিষ্কার রাখুন।

🩺 কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি?
যদি নিচের উপসর্গ থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন:
১. কৃমি খুব বেশি পরিমাণে বের হচ্ছে
২. শিশুর ওজন দ্রুত কমছে
৩. অতি দুর্বলতা বা বমি হচ্ছে
৪. ঘরোয়া চিকিৎসা ৫-৭ দিনেও ফল না দিলে


পোস্ট ট্যাগ:
শিশুর পেটের কৃমি, ঘরোয়া উপায় কৃমি দূর, বাচ্চার কৃমির চিকিৎসা, পেঁয়াজে কৃমি দূর, কৃমি মারার ঘরোয়া পদ্ধতি, worm treatment at home for child, শিশু কৃমির লক্ষণ, কৃমি হলে কী করবো, কৃমির ঘরোয়া ওষুধ, কৃমির প্রাকৃতিক চিকিৎসা, কৃমি চিকিৎসা ঘরে বসে, পেঁপে দিয়ে কৃমি দূর, কৃমি হলে করণীয়, বাচ্চার কৃমির ওষুধ

إرسال تعليق

Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.