গবেষণায় দেখা গেছে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমেই পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গরুর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারণ। যৌন শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইউনানী ঔষধ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারে।
এ জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ ও রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মনে রাখবেন যত্রতত্র যৌন শক্তিবর্ধক ট্যাবলেট কেনা থেকে বিরত থাকুন। যৌন শক্তি বাড়ানোর কোন নেই।
যারা আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয়, তারা নিছক আপনার সাথে প্রতারনা করে মাত্র। তাই যে কোন চিকিৎসা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এখন আসি আসল কথায়, প্রতি দিন ঘুমানোর আগে খাঁটি মধু ও কালোজিরা একটি পান দিয়ে খাবেন। ১০০% কাজে লাগবে। তবে আজ জানাবো, অন্য একটি ভেষজের কথা ৷ বলা হয় শুধুমাত্র এটি খেলেই আপনার যৌন জীবন চাঙ্গা হয়ে উঠবে ৷ গবেষণা অনুযায়ী জিনসেং নামে একটি মূল বীর্যস্খলনের সময়কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। জিনসেং মূলটির বয়স কমপক্ষে ছয় বছর হতে হবে।
জিনসেং বর্তমানে সারা বিশ্বে একটি আলোচিত ঔষধি উদ্ভিদ, যার মূলে রয়েছে বিশেষ রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা। হাজার বছর ধরে চিন, জাপান ও কোরিয়ায় জিনসেংয়ের মূল বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক, শক্তি উৎপাদনকারী, পথ্য ও টনিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
জিনসেং একটি উদ্ভিদ প্রজাতি। এটি মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এটি পূর্ব এশিয়াতে, বিশেষ করে চিন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে, ঠান্ডা পরিবেশে জন্মে। শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সঙ্গে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয় সেটি হলো কোরিয়া। জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে।
জিনসেং কী ? আসলে জিনসেং হলো গাছের মূল। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক। জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। এছাড়াও জিনসেং এ রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ।
জিনসেং কে বলা হয় আশ্চর্য উদ্ভিদ। চিনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উৎপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুণ। জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি যা প্রমাণিত তা হলো, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালানো হয়। তাদের এক সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিলিগ্রাম জিনসেং খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং গ্রহণের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে। ২০০৭ সালে ৬০ জন ব্যক্তির উপর করা এবং এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরও দুটি গবেষণা প্রকাশিত হয়।
যে খাবারগুলি আপনার যৌবনকে ধরে রাখবে সারাজীবন।
২০০২ সালের একটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে বিশেষ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়। জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমাণ বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।
স্বনামধন্য আয়ুর্বেদীয় প্রতিষ্ঠান আরগন ফার্মাসিউটিক্যালস (আয়ু) আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে সম্পুর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত প্রাকৃতিক ভেসজ সমৃদ্ধ সাধারণ কিছু প্রোডাক্ট, যা আপনার পূর্বের সকল অভিজ্ঞতাকে ভুলিয়ে দেবে। নিচে প্রোডাক্টগুলি দেওয়া হলো-
৫। ইরোলিনা (Erolina) - ৩০ ক্যাপ
-বিস্তারিত-01916945599
বি:দ্র: রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিত সকল প্রকার ঔষধ সেবন/ব্যবহার নিষিদ্ধ।
পোস্ট ট্যাগ-